বিল্লাল হোসেন সাজু:
রাজধানীর উত্তরখান চাঁনপাড়া কাজী বাড়ির মোঃ মানিক মিয়া অস্ত্র মামলায় সাত বছর জেল খেটে উচ্চ আদালতে আপিল করে জামিনে বের হয়ে এলাকায় এসে কিছু অসাধু প্রশাসনের কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক ক্ষমতাসীনদের ভিতরে অনুপ্রবেশ কারীদের সাথে আতাত করে চালাচ্ছে মাদকসহ অসামাজিক কার্যকলাপ ও অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা এমনটাই অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। মানিক ইতিমধ্যে জেল থেকে বের হয়ে তার পুরনো কিছু অপরাধী বন্ধু ও কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসীদেরকে একত্রিত করে গোপনে তাদেরকে শেল্টার দিয়ে চাঁদাবাজিসহ,অপহরণ,মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার সাথে নিজেকে জড়িয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিএনপি জামাত জোট আমলে পেট্রোল বোমা ও নাশকতার সাথেও জড়িত ছিল বলে জানায় এলাকার কিছু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় বাসিন্দারা। বিগত দিনে মানিক অস্ত্র সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে প্রাইভেটকার সহ গ্রেফতার হয় ১৯৯৭ সালে । যার মামলা নং গুলশান থানার মামলা ৮৪ (৫) ৯৭ ইং।
তৎসময়ে দীর্ঘদিন জেল খাটার পর উচ্চ আদালতে আপিল করে জামিনে বের হয়ে বিজ্ঞ আদালতে হাজিরা দেয়নি মানিক। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালত অবমাননা কারণে বিজ্ঞ বিচারক তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা দিলে অস্ত্র ব্যবসায়ী মানিক আদালতে জামিনের জন্য গেলে পুনরায় বিজ্ঞ বিচারক তাকে চার মাস সাজার আদেশ দেন । চার মাস জেল খেটে বের হয়ে আবার পুনরায় মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার সাথে বর্তমান সময়ে গোপনে আঁতাত করছে বলে তার নিকট আত্মীয়ের জানায়।
মানিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ সে অন্যের জমি ও প্লটে মাছের চাষ করেন,মাছ চাষ করে কৌশলে নিজেই ঐ খামারে বিষ দিয়ে মানুষকে ভয় দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ সহ বিভিন্ন অভিযো তোলেন। অস্ত্র ব্যবসায়ী মানিকের সাথে তার পরিবারের ভাই-বোন পিতা-মাতা আত্মীয়-স্বজন কারোর সাথে নেই ভালো সম্পর্ক । পরিবারের প্রত্যেককেই সে বিভিন্নভাবে জ্বালা যন্ত্রণা দিয়ে আসছে, এমনকি তাদের সম্পত্তি অবৈধভাবে গ্রাস করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কুট কৌশল অবলম্বন করলে বিষয়টি এলাকাসহ স্থানীয় থানা অবগত হয় বলে জানা যায়।
এ নিয়ে মাঝে মাঝে বিচার সালিশি হয়েছে বলেও জানায় এলাকাবাসী ও তার পরিবারের সদস্যরা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের সোপানে কোন মাদক ব্যবসায়ী,চাঁদাবাজ ,অস্ত্র ব্যবসায়ীর স্থান নেই। সবাই আসবে আইনের আওতায় এমনটাই দাবি সবার।